ভাইরাস কি বা কম্পিউটার ভাইরাস কি : What is virus
ভাইরাস কি, কম্পিউটার ভাইরাস কি : What is virus - Computer
স্বাগতম বন্ধুরা আমার ভাইরাস কি, কম্পিউটার ভাইরাস কি : What is virus - Computer Virus পোস্টে। আশা করি এই উপকারী পোস্টের মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন ইনশাল্লাহ।তাই আপনারদের জন্য এই পোস্টটি পাবলিশ করলাম। মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। ইনশাল্লাহ অনেক কিছু জানতে পারবেন্।
প্রশ্ন : ভাইরাস কি বা কম্পিউটার ভাইরাস কি বা কম্পিউটার ভাইরাস কাকে বলে ? বিবরণ দাও। উত্তর : ইংরেজি ভাইরাস (VIRUS) Vital Information Resources Under Seize. অর্থ্যাৎ গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি বা তথ্য সমূহ জব্দকরণ। আমরা সাধারণত ভাইরাস বলতে বুঝি এক ধরণের প্রোগ্রাম।
প্রশ্ন : ভাইরাস কি বা কম্পিউটার ভাইরাস কি বা কম্পিউটার ভাইরাস কাকে বলে ? বিবরণ দাও। উত্তর : ইংরেজি ভাইরাস (VIRUS) Vital Information Resources Under Seize. অর্থ্যাৎ গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি বা তথ্য সমূহ জব্দকরণ। আমরা সাধারণত ভাইরাস বলতে বুঝি এক ধরণের প্রোগ্রাম।
যা কম্পিউটারে অস্বস্তিকর, বিরক্তিকর, অপ্রীতিকর কাজ করে। অথবা, ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারে বিভিন্ন ফাইল বা তথ্যাদি হারিয়ে যায়।
আবার কোন কোন সময় অতিরিক্ত ফাইল বা তথ্যাদি দেখায়। মানে কম্পিউটারে রাখা ফাইলগুলিকে নস্ট করে ফেলে।নিম্নে ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটারের লক্ষণ গুলি তুলে ধরা হলো:
১। কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া: ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটার অনেক সময় স্লো (Slow) হয়ে যায় ঠিক মত কাজ করা যায় না। খুব ধীরে ধীরে কাজ করে। ফলে কম্পিউটার ব্যবহারকারী খুব বিরক্তিবোধ করে। কাজের সময় নানারকম বিড়ম্বনায় ফেলে।
১। কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া: ভাইরাস আক্রান্ত কম্পিউটার অনেক সময় স্লো (Slow) হয়ে যায় ঠিক মত কাজ করা যায় না। খুব ধীরে ধীরে কাজ করে। ফলে কম্পিউটার ব্যবহারকারী খুব বিরক্তিবোধ করে। কাজের সময় নানারকম বিড়ম্বনায় ফেলে।
২। কম্পিউটার হঠ্যা রিস্টার্ট নেয়: ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হওয়ার কারণে অনেক সময় কম্পিউটার রিস্টার্ট নিয়ে থাকে। কাজে মধ্যে হঠাৎ করে রিস্টার্ট নিয়ে থাকে। যা যথেষ্ট বিরক্তিকর, অস্বস্তিকর ও বটে । কম্পিউটারে রাখা ডকুমেন্টস (Documents) গুলি নস্ট করা: কম্পিউটারে রাখা ফাইল, ডকুমেন্টস ইত্যাদি ভাইরাস জনিত কারণে নস্ট হয়ে যায়।
ফলে ঐসকল ফাইল দিয়ে আর কাজ করা যায় না। এতে করে বিশেষ ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়।
৪। কম্পিউটার হ্যাং করে ফেলা: কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার কারণে অনেক সময় কম্পিউটার হ্যাং হয়ে যায়। ঠিকমত কাজ করে না। কম্পিউটার অচল হয়ে যায়। যদিও বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে তা ঠিক করা যায়।
৫। ফাইল বা তথ্য হারিয়ে যাওয়া : কোন কোন সময় ভাইরাস দ্বারা কম্পিউটার আক্রান্ত হলে অনেক ফাইল বা তথ্যাদি হারিয়ে যায়।
৬। বেশি বেশি ফাইল দেখা : কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হলে অনেক সময় বেশি বেশি ফাইল দেখা যায়। এটাও একটা বিরক্তি কর ব্যাপার।
এছাড়াও আরো অনেক সমস্যা দেখা দেয়। তবে ভয়ের কোন কারণ নাই। ভাইরাস দূর করার জন্য বিভিন্ন পদ্ধতি আছে যে গুলি ব্যবহার করে আমরা কম্পিউটারকে ভাইরাস মুক্ত করতে পারি। তাই আমাদের জানা দরকার কিভাবে কম্পিউটারকে ভাইরাস মুক্ত রাখা যায় বা এ থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। এব্যাপারে সচেতন থাকলে কম্পিউটার ভাইরাস মুক্ত রাখা সম্ভব।
ভাইরাস কিভাবে দূর করা যায় বা ভাইরাস যাতে কম্পিউটারে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য আমরা যেসব পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারি তা পরবর্তীতে আমরা আলোচনা করবো ইনশাল্লাহুল আজীজ।
এই পোস্টের প্রধান টপিক হলো : ভাইরাস কি বা কম্পিউটার ভাইরাস কি : What is virus - Computer Virus.
কম্পিউটার ভাইরাস কি ? এটা কি কোন রোগ জীবানু না অন্য কিছু বা কোথা থেকে আসে এই ভাইরাস ?
উত্তর: ভাইরাস এক ধরণের প্রোগ্রাম। এটা কোন রোগের জীবাণু নয়। এখন প্রশ্ন হলো কোথা থেকে এই ভাইরাস আসে ? এই ভাইরাস মানুষই তৈরি করে। তৈরি করে বিভিন্ন মাধ্যমে তথা বিভিন্ন ডিভাইসে, ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়। এইসব জায়গা থেকে কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হয়।কে ভাইরাস তৈরি করে এবং কেন ভাইরাস তৈরি করে? উত্তরঃ ভাইরাস বিভিন্ন কারণে তৈরি করা হয়ে থাকে। নিচে তা উল্লেখ করা হলোঃ 1. শখের বশেঃ কিছু লোক আছে যারা শখের বসে ভাইরাস তৈরি করে। 2. প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য বাদ প্রতিবাদ জানানোর জন্যঃ প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য বাদ প্রতিবাদ জানানোর জন্য ও ভাইরাস তৈরি করা হয়ে থাকে। 3. আর্থিক কারণেও ভাইরাস তৈরি করা হয়ে থাকে ইত্যাদি।
তাই ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে আমাদের বিশেষভাবে সচেতন থাকতে হবে। পেনড্রাইভ বা অন্যান্য যন্ত্রাংশ ব্যবহার করার ক্ষেত্রে অবশ্যই ফরম্যাট দিতে হবে। অর্থ্যাৎ মেমরি জাতীয় জিনিস ব্যবহারের পূর্বে ফরম্যাট দিতে হবে। তাছাড়া ভাইরাস দুর করার ক্ষেত্রে বাজারে নানা প্রকার এন্টিভাইরাস পাওয়া যায়। সেইসব এন্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করে কম্পিউটারকে ভাইরাস মুক্ত রাখা যায়।
এন্টিভাইরাস সম্পর্কে জানুন