ঘরে বসেই তৈরি করুন নির্ভজাল দই।
ভেজালের ভিড়ে খাঁটি মানের নিশ্চয়তা।
কারণ, আপনি নিজের হাতেই তৈরি করবেন।
আপনি যা দিয়ে তৈরি করবেন তাই হবে।

Application Software

Application Software (এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার কাকে বলে, 

এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার:

        বন্ধুরা, আজকে আমরা জানবো, Application Software এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার কি, অথবা এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার কাকে বলে ? আমরা কম্পিউটার, মোবাইল, ট্যাবলেট ইত্যাদি দিয়ে নানা রকম কাজ করে থাকি। বিভিন্ন রকমের কাজ করতে বিভিন্ন রকমের বিশেষ বিশেষ সফটওয়্যারের প্রয়োজন পড়ে। এসব সফটওয়্যার দিয়ে আমরা বিশেষ বিশেষ কাজ করে থাকি খুব সহজেই। 
সফটওয়্যার ডেভলপাররা কাজের বিশেষ সুবিধার জন্য এবং দ্রুুত গতিতে ও কম সময়ে কাজ করার জন্য বিশেষ ধরণের সফটওয়্যার তৈরি করে থাকেন। এইসব সফটওয়্যার দিয়ে আমরা বিভিন্ন কাজ করে থাকি। এইসব বিশেষ ক্ষেত্রে বিশেষ সফটওয়্যার গুলিকে এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বলে। এইসব সফটওয়্যার আমাদের কাজকে অনেক বেশি গতিশীল করে দিয়েছে এবং কম দক্ষ লোক খুব সহজেই এর মাধ্যমে কাজ করতে পারে। 
এইসব Application Software - এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যারকে এ্যাপস (APPS) বলা হয়ে থাকে। তবে, কম্পিউটারে যেসব এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়ে থাকে তাকে এ্যাপস (APPS) এবং এ্যান্ড্রয়েড বা স্মার্ট মোবাইল ফোনে অথবা ট্যাবলেটে যেসব সফটওয়্যার ব্যবহার করা  হয় তাকে এ.পি.কে (APK) বলে। (APK) কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায় না। 
Application Software
এপিকে (APK) কম্পিউটারে ব্যবহার করতে হলে কম্পিউটারে গ্রাফিক্স কার্ড লাগাতে হবে। অপর পক্ষে এ্যাপস মোবাইলে ব্যবহার করা যায় না। আর মোবাইলে গ্রাফিক্স কার্ড লাগানোর কোন সিস্টেম নাই। তবে, কোন কোন এ্যাপস Apps ডুয়েল সিস্টেম থাকে। 
অর্থ্যাৎ মোবাইল এবং কম্পিউটার উভয় ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা যায়। এই সিস্টেম কাজকে আরো বেশি বেগবান ও গতিশীল করে দিয়েছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উৎকর্ষের ফলে আমরা অনেক কঠিন কাজ গুলিকে সহজে করতে পারি। এতে করে সময়, শ্রম, অর্থ উভয়ই বাঁচাতে পারি। 
         সর্বপরি, এ্যাপস বলতে, কোন বিশেষ ধরণের কাজের জন্য বিশেষ সফটওয়্যারকে বলে থাকি। অথবা, বিশেষ ধরণের কাজের জন্য তৈরি করা সফটওয়্যারকে এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বা এ্যাপস (APPS) বা এ. পি. কে (APK) বলা হয়ে থাকে। 
          আশা করি,  কম্পিউটার বিষয়ে বিভিন্ন তথ্যাদি জানতে আপনাদের এই পোস্ট গুলি বিশেষ ভাবে সাহায্য করবে (It will be helpful for you). তাই আসুন আমরা বিভিন্ন প্রকার এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার (Application Software) সম্পর্কে জেনে নেই।


Computer Application Software, Application Software, এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার কাকে বলে, এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার; Apk Software; MIcrosoft Office; MS Excel; মাইক্রোসফট অফিস; মাইক্রোসফট এস্কেল; গ্রাফিক্স সফটওয়্যার; মিডিয়া প্লেয়ার; ভিডিও এডিটিং সফটওয়ার; ডাটাবেস প্রোগ্রামিং; , মাইক্রোসফট একসেস; Application Software, এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার কাকে বলে, এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার; how many kinds of application software; application; software; এপ্লিকেশন সফটওয়্যারের প্রকারভেদ; এপ্লিকেশন সফটওয়্যার কত প্রকার ও কি কি ? এ্যাপস; এপস কি ? কাকে বলে ? কত প্রকার; গ্রাফিক্স সফটওয়্যার কি ? কাকে বলে ? ভিডিও এডিটিং; মিডিয়া প্লেয়ার; অপারেটিং; অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়্যার কি ; কাকে বলে ? ডাটাবেস সফটওয়্যার কাকে বলে ? কি কি; how many kinds of software;

বিভিন্ন প্রকার এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার (Application Software) এর বিবরণ : 

১. ইন্টারনেট ব্রাউজিং সফটওয়্যার : ইন্টারনেট (Internet Explorer), মজিলা ফায়ারফক্স (Mozilla             Fire Fox), গুগল ক্রম (Google Chrome), অপেরা ব্রাউজার (Opera Browser), ইউসি ব্রাউজার (UC Browser) গুগল সার্চ, সাফারি ব্রাউজার (Safari Browser), এ্যাভেন্ট ব্রাউজার (Avant Browser) ইত্যাদি।
 এইসব সফটওয়্যার দিয়ে আমরা ইন্টারনেট ব্রাউজ করে বিভিন্ন বিষয় জানতে পারি, কাজ করতে পারি, বিভিন্ন তথ্য ডাউনলোড করতে পারি, ভিডিও দেখতে পারি, গান শুনতে পারি ইত্যাদি। আবার এগুলি দিয়ে  এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও, গান ইত্যাদি আপলোড দিতে পারি, প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইট বুকমার্ক  এ রেখে দিতে পারি ইত্যাদি।

২. অফিস  এপ্লিকেশন সফটওয়্যার : 

      মাইক্রোসফট ওয়ার্ড (Microsoft Word), পিডিএফ রিডার, স্ক্যানিং সফটওয়্যার ইত্যাদি হলো অফিস এ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার। এর মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন অফিসিশাল কাজ কর্ম করতে পারি। এখানে মাইক্রোফট ওয়ার্ড (Microsoft Word) দিয়ে বিভিন্ন লেখা লেখির কাজ করতে পারি। পিডিএফ (PDF Reader) দ্বারা আমরা বিভিন্ন বই পড়তে পারি। 
আর স্কানার সফটওয়্যার দ্বারা বিভিন্ন ডকুমেন্ট (Document), ছবি (Picture), নকশা(Design) ইত্যাদি স্ক্যান করে কম্পিউটারে প্রবেশ করতে পারি এবং সেই গুলি প্রিন্টার দ্বারা প্রিন্ট করতে পারি। তাছাড়া, এগুলি গুগল ড্রাইভে (Google Drive) এর সংরক্ষণ করতে পারি। এছাড়া, ই-মেইল (E-mail), ফেসবুক, ট্যুয়েটার, ম্যাসেঞ্জার, স্কাইপি (Skype) ইত্যাদি মাধ্যমে অন্য জায়গায় পাঠানো যাবে। 
৩. গ্রাফিক্স সফটওয়্যার :         বিভিন্ন প্রকার ডিজাইনের কাজ করার জন্য বিভিন্ন গ্রাফিক্স ডিজাইন সফটওয়্যার বাজারে পাওয়া যায়। এইসব সফটওয়্যার ব্যবহার করে আমরা বিভিন্ন ডিজাইনের কাজ করতে পারি খুব সুন্দর ভাবে। একেক সফটওয়্যারের একেক রকম ফ্যাসালিটি রয়েছে। কয়েকটি গ্রাফিক্স সফটওয়্যা হলো- Adobe Photoshop, Photoshop CS6, Photoshop CC, Adobe Illustrator ইত্যাদি। তবে, Photoshop CS6, Photoshop CC এই দুটি সফটওয়্যার সবচেয়ে জনপ্রিয়।  ৪. ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার :        ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও কাটিং, ভিডিও সংযোজন, বিয়োযোজন, পরিবর্তন, পরিবর্ধন,  এ্যানিমেশন সংযোজন, টেক্সট বা লেখা, ছবি, সাউন্ড, অডিও ইত্যাদি করা যায়। এই গুলিতে বেশ কিছু এ্যানিমেশন দেওয়া থাকে। ভিডিও এডিটর তার চাহিদা মাফিক সেখান থেকে এ্যানিমেশন নিয়ে এডিট করে নিজেদের মত করে নতুন এ্যানিমেশন বসাতে পারে। বাজারে বিভিন্ন এ্যানিমেশন (Animation Softwar) পাওয়া যায়। তার মধ্যে, ওন্ডার শেয়ার ফিলমোরা, মোভিভা ইত্যাদি। 
৫. মিডিয়া প্লেয়ার:          মিডিয়া প্লেয়ারের মাধ্যমে আমরা গান, ওয়াজ, সাউন্ড, ইত্যাদি শুনতে পারি। ভিডিও দেখতে পারি। কোন কোন মিডিয়া প্লেয়ার দ্বারা রেকর্ড ও করতে পারি। এতে সাউন্ড কম বেশি করার সিস্টেম ও রয়েছে।  ৬. স্পেডশিট :               মাইক্রোসফট এক্সেল (Microsoft Excel) হলো স্প্রেড সফটওয়্যার। এটি দ্বারা খুব দ্রুত গতিতে বড় বড় গাণিতিক, শিল্প প্রতিষ্ঠানের হিসাব নিকাশ করা যায়। এই কাজের ক্ষেত্রে অন্যান্য সফটওয়্যারের সাথে সাথে  মাইক্রোসফট এক্সেল এর ভূমিকা অন্যতম।  ৭. এ্যানিমেশন  সফটওয়্যার :              বাজারে বিভিন্ন এ্যানিমেশন সফটওয়্যার পাওয়া যায়। তার মধ্যে মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট অন্যতম। পাওয়ার পয়েন্ট দিয়ে বিভিন্ন প্রকার এ্যানিমেশন তৈরি করা যায়। এতে বিভিন্ন প্রকার সাউন্ড সিস্টেম, ছবি, লেখা ভয়েস ইত্যাদি এ্যাড করা যায় এবং দারুণ দারুণ এ্যানিমেশন তৈরি করা যায়। 
৮. ডাটাবেস সফটওয়্যার (Database Software) :             বাজারে বিভিন্ন ডাটাবেস সফটওয়্যার পাওয়া যায়। তার মধ্যে মাইক্রোসফট এক্সেস  (Microsoft Access) অন্যতম। মাইক্রোসফট এক্সেল এর মাধ্যম, এইটিএমএল(HTML- Hyper Text Markup Language), ভিস্যুয়াল বেসিক (Visual Basic), ভিস্যুয়াল স্টুডিও (Visual Studio), জাভা (JAVA), পাইথুন (python), (এক্স. এম. এল) XML ইত্যাদি দিয়েও ডাটাবেস সফটওয়্যার তৈরী করা যায়। এগুলির একেকটার একেক ফ্যাসালিটি রয়েছে। 
৯. ওয়েব সাইট এ্যাপস :           এখন বিভিন্ন ওয়েবসাইট তাদের নিজেদের পণ্য, সেবা, সংবাদ ইত্যাদি মানুষের কাছে দ্রুুত পৌঁছানোর জন্য তাদের নিজস্ব এ্যাপস ব্যবহার করে থাকেন। তাকে ঐ ওয়েবসাইটের বিভিন্ন তথ্যাদির আপডেট মুহুর্তের মধ্যে জনগণের কাছে পৌছায়। এতে করে ক্রেতা, এবং বিক্রেতা দুইজনই বিশেষ ভাবে উপকৃত (Benefited) হচ্ছে এবং এটা একটা দারুণ একটি মাধ্যম। যার ফলে এর জন প্রিয়তা খুব বেড়ে গেছে। যেমন- বিশ্বের শ্রেষ্ঠ ই-কমার্স ওয়েবসাইট (E-Commerce Website) আমাজন (Amazon) নিজস্ব এ্যাপস ব্যবহার করে থাকে, এছাড়া চীনের আলি এক্সপ্রেস, ইবেসহ ছোট বড় অনেক ওয়েবসাইটেই এ্যাপস ব্যবহার করে থাকে। 
যার ফলে তারা তাদের পণ্য, সেবা মানুষের কাছে তাড়াতাড়ি পৌছাতে সক্ষম হয়েছে। এছাড়াও ওয়েবসাইটের অন্যান্য কাজের জন্য ওয়ার্ডপ্রেস এর বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকে।  ১০. যোগাযোগ সংক্রান্ত এ্যাপস বা এপ্লিকেশন সফটওয়্যার : 
             যোগাযোগ সংক্রান্ত বিভিন্ন এ্যাপস বা এপ্লিকেশন সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকে। এসব এ্যাপস দিয়ে অডিও কল ও ভিডিও কল দিয়ে থাকে। আর এতে  করে কম খরচে বহুদূরের আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব এবং ব্যবসায়ের ক্ষেত্রেও যোগাযোগ স্থাপন করতে পারে। যা বর্তমানে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বর্তমানে বাজারে নানা ধরণের এ্যাপস ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 
এগুলি দিয়ে যেমন কথা বলা তেমনি ভিডিও দেখা যায়। শুধু তাই নয়, এগুলির কোন কোনটা আবার এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় ট্রান্সলেট (Translate) করতে পারে। এর ফলে অন্য ভাষার লোকদের সাথেও যোগাযোগ স্থাপন করা অনেক সহজ হয়ে গিয়েছে। এটা বিজ্ঞান প্রযুক্তিতে একটা যুগন্তকারী সাফল্য বলা যায়। 
এগুলির মধ্যে ই-মেইল (E-mail) ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার ( Facebook Massenger), স্কাইপি (Skype), ট্যাঙ্গো (Tango), লাইন ফ্রি কলিং (Line Free Calling), ভাইবার (Viber), ইমো (IMO), উই চ্যাট (We Chat) ইত্যাদি। এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরণের এ্যাপস বা এপ্লিকেশন সফটওয়্যার ব্যবহার করা যায়। এরপর বিভিন্ন ডকুমেন্ট শেয়ার করার জন্য জিমেইল (Gmail), (আউট লুক) Outlook, ইয়াহু (Yahoo) ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। 
১১. সিকিউরিটি সফটওয়্যার (Security Software) :               আমি অন্য একটি পোষ্ট এর মাধ্যমে কম্পিউটার ভাইরাস সম্পর্কে আলোচনা করেছি। যা নিচের দিকে গেলে পড়তে পারবেন। কম্পিউটারের ভাইরাস দূর করার জন্য এবং বিভিন্ন প্রকার ট্রাকিং প্রোটেকশনের জন্য এন্টিভাইরাস সফটওয়ার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বাজারে বিভিন্ন ধরণের এন্টিভাইরাস সফটওয়ার পাওয়া যায়। যা ঐ পোস্টে আলোচনা করেছি। যা লাল চিহ্নি ভাইরাস লেখাতে ক্লিক করলে পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।  ১২. ফোল্ডার এ্যাপস (Folder Apps) :                কম্পিউটার, মোবাইল ইত্যাদি ডিভাইসে তথ্যাদি রাখার জন্য এবং তা দেখার জন্য ফোল্ডার (Folder App) (ফোল্ডার এপ্রিকেশন Folder Application ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এর মাধ্যমে আমরা কম্পিউটারের বা মোবাইল ইত্যাদিতে সংরক্ষিত তথ্যাদির জমা রাখতে পারি এবং প্রয়োজনে তা বের করে দেখতে পারি। এটাও দারুণ একটি সুবিধা প্রদান করতে সক্ষম হয়েছে।  ১৩. ফোল্ডার লক (Folder Lock) :                ফোল্ডার এর সিকিউরিটির জন্য ফোল্ডার লক (Folder Lock) এপ্লিকেশন ব্যবহার করা হয়। এতে করে ফোল্ডা ডিলেট হয়ে যাওয়া, ফোল্ডারে অন্য কেউ যেন না ঢুকতে পারে ইত্যাদি ক্ষতি গ্রস্থতার হাত হতে রক্ষার জন্য নিরাপদ রাখে। এছাড়াও আরো বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। যা পরবর্তীতে আলোচনা করা যেতে পারে ইনশাল্লাহ। 
             আমার সাইটে ভিজিট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। 
Next Post Previous Post

ঘরে বসেই তৈরি করুন নির্ভজাল দই।
ভেজালের ভিড়ে খাঁটি মানের নিশ্চয়তা।
কারণ, আপনি নিজের হাতেই তৈরি করবেন।
আপনি যা দিয়ে তৈরি করবেন তাই হবে।

Your Label Post 2

5/LabelName/post-list

A

Translate

ঘরে বসেই তৈরি করুন নির্ভজাল দই।
ভেজালের ভিড়ে খাঁটি মানের নিশ্চয়তা।
কারণ, আপনি নিজের হাতেই তৈরি করবেন।
আপনি যা দিয়ে তৈরি করবেন তাই হবে।

ঘরে বসেই তৈরি করুন নির্ভজাল দই।
ভেজালের ভিড়ে খাঁটি মানের নিশ্চয়তা।
কারণ, আপনি নিজের হাতেই তৈরি করবেন।
আপনি যা দিয়ে তৈরি করবেন তাই হবে।