Popular Posts





আপনার জন্য আকর্ষণীয় 
ডিজাইনের ল্যাপটপ টেবিল।

16.9.22

স্যাটেলাইট কি

স্যাটেলাইট কি? স্যাটেলাইট কাকে বলে? উত্তরঃ আজকে আমরা আলোচনা করব স্যাটেলাইট কি বা স্যাটেলাইট কাকে বলে ? আমরা সবাই জানি যে, ইন্টারনেট শুধু একটি প্রতিষ্ঠান, একটি শহরে বা এই দেশের মধ্যে সীমাবন্ধ নয়। ইন্টারনেট এখন সারা দুনিয়াতে ছড়িয়ে আছে। তাই পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে যেকোন প্রান্তে নেটওয়ার্ক বা ইন্টারনেট সিগনাল পাঠানোর প্রয়োজন হয়। নিকটতম স্থানে হলে বৈদ্যুতিক তারের মাধ্যমে পাঠানো যায়। কিন্তু ‍বিশ্বব্যাপী তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে স্যাটেলাইট বা অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে পাঠাতে হয়।


ঘুরে, তাই এটিকে মহাকাশে রাখার জন্য কোন জ্বালানি অথবা শক্তি খরচ করতে হয় না।  পৃথিবী তার অক্ষে চব্বিশ ঘন্টায় ঘুরে আসে, স্যাটেলাইটকেও যদি ঠিক 24 ঘন্টা এক বার পৃথিবীর চার পাশে ঘুরে আসে। কিন্তু দেখলে মনে হয়ে স্যাটেলাইট এক জায়গায় স্থির হয়ে আছে। এই শ্রেণীর স্যাটেলাইট কে  


Geo stationary satellite

এই স্যাটেলাইট (Geo stationary satellite) পৃথিবীতে থেকে 36 হাজার কিলোমিটার দূরে রাখায় হয়। এখন প্রশ্ন করতে পারো, স্যাটেলাইটটি এত দূরে রাখা হয় কেন? উত্তর হবে, ৩৬ হাজার কিলোমিটার দূরে রাখলে পুরো পৃথিবীর চার পাশ দেখা যায়। উল্লেখ্য যে, এই শ্রেণীর স্যাটেলাইট যেখানে সেখানে রাখা যায় না। 

স্যাটেলাইট পৃথিবীর এক পাশ থেকে তথ্য গ্রহণ করে পৃথিবীর অন্য পাশে তথ্য পেরণ করে।  স্যাটেলাইটের এই পদ্ধতির মাধ্যমে পৃথিবীর এক পাশ থেকে অন্য পাশে টেলিফোন, মোবাইল ফোন, রেডিও এবং ইন্টারনেট সিগনাল পাঠানো যায়। জিও ষ্টেশনারি স্যাটেলাইট 1964 সালে প্রথম স্থাপন করা হয়। এতে তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা হয়।  

গত ২০১৮ সালের ১২ই মে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট- নামে একটি স্যাটেলাইট মহাকাশে প্রেরণ করা হয়। এতে স্যাটেলাইট প্রেরণকারী দেশের তালিকায় বাংলাদেশের নাম যোগ হলো। স্যাটেলাইট প্রদান কারীদের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান হলো ৫৭তম। 

এই স্যাটেলাইট উৎক্ষেপনের মাধ্যমে বাংলাদেশের এক নতুন যুগের সূচনা হয়। বাংলাদেশকে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ হিসাবে গড়ে তুলতে নি:সন্দেহে অনেক বড় ভূমিকা রাখবে।
স্যাটেলাইট তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে একটি বড় ধরনের মাধ্যম। এটি দ্বারা তথ্য প্রদানের ক্ষেত্রে বড় ধরনের এন্টেনার দরকার হয়। এর মাধ্যমে ওয়্যারলেস সিগনাল পাঠানো যায়। এই সিগনাল পাঠাতে কিছুটা দেরি হয়। তবে, এটা তেমন কোন সমস্যা নয়। 

স্যাটেলাইট ছাড়াও অপটিক্যাল ফাইবার এর মাধ্যমেও তথ্য আদান-প্রদান করা যায়।আগামীতে আমরা আলোচনা করবো অপটিক্যাল ভাইবার কি বা অপটিক্যাল ফাইবার কাকে বলে?  
বর্তমান সরকার দেশে প্রায় ১৮টি মেগা প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করছে। তার মধ্যে তিনটি প্রকল্প বাস্তবায়ন হলো। যেমন- ১। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ ২। পদ্মা সেতু ৩। পায়রা সমুদ্র বন্দর
  পদ্মা সেতুর মাধ্যমে সরকার হাজার হাজার কোটি টাকার আয় করছে। 

আর পায়রা সমুদ্র বন্দর তৈরি করার কয়েক মাসের মধ্যে ১৭২ কোটি টাকা আয় করেছে। বাকি ১৫টি বাস্তবায়ন হলে দেশ অনেক উন্নত হবে ইনশাল্লাহ।  বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ৩০০ কোটি টাকা আয় করেছে।    

পরিশেষঃ পরিশেষে বলা যায়, স্যাটেলাইট তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে বড় একটি মাধ্যম। যা দিয়ে পৃথিবী ব্যাপী যোগাযোগ করা যায়। এতে ব্যক্তিগত প্রয়োজন ছাড়াও ব্যবসা-বাণিজ্যসহ বিভিন্ন প্রয়োজনে যোগাযোগ করা যায়। 

আর এই প্রকল্প তে কাজের জন্য কমসংস্থানের ব্যবস্থা হয়। আবার তথ্য আদান-প্রাদানের ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আশা করি, স্যাটেলাইটের এই আলোচনায় অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। ধন্যবাদ পোষ্টটি পড়ার জন্য।  

13.9.22

ইউনিকোড কি

ইউনিকোড ?

উত্তরঃ 1991 সালে অ্যাপেল কম্পিউটার কপোরেশন ( Apple Computer Corporation) এবং জেরক্র কপোরেশন (Xerox Corporation ) এর যৌথ উদ্যোগে একজন ইঞ্জিনিয়ার ইউনিকোড উদ্ভাবন করেন । ইউনিকোড হলো একটি টাইপিং সফটওয়্যার। বিভিন্ন দেশের ভাষায় টাইপিং করার জন্য ইউনিকোড ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশে বাংলা ফন্ট   এর মাধ্যমে বাংলা টাইপিং এর জন্য অভ্র টাইপিং সহ বেশ কিছু টাইপিং সফটওয়্যার পাওয়া যায়।

 




বিশ্বের সব ভাষাকে কম্পিউটার কোডভূক্ত করার জন্য ইউনিকোড (Unicode) ব্যবহৃত হয়। ইউনিকোড সাধারণত 16 বিট (Bit) বা 2 বাইট (Byte) এর হয়। এই কোড এর মাধ্যমে 216 অথবা 65536 (পয়ষট্টি উদাহরণ স্বরুপ বলা যায়, যেসকল ভাষার জন্য 8 বিট (8 Bit) ১ বাইট (1 Byte) কোড অপর্যাপ্ত ছিল যথাঃ কোরিয়ান ভাষা, চাইনিজ ভাষা, জাপানিজ ভাষা ইত্যাদি সে সকল ভাষার সকল চিহ্নকে ইউনিকোড এর মাধ্যমে কোডভূক্ত করা হয়েছে।

বাংলা ফন্ট

বাংলা ফন্ট এর বর্ণনা

বর্তমান যুগে বাংলা টাইপিং এর বিভিন্ন ধরনের বাংলা ফন্ট ( Bangla Font ) এর প্রচলন রয়েছে। এর মধ্যে তন্বী, সুতন্বী, লিপি, আদর্শ লিপি, আনন্দপত্র, মেঘনা, আনন্দ, চন্দ্রাবতী, বিজয় ৭১, অভ্র ইউনিকোড এবং যমুনা ইত্যাদি। 

বর্তমানেও বাংলা ফন্ট তেমন সুবিধাজনক নয়। যেমন-

ক। বাংলায় স্পিল বা বানানের ভূল অটো ভাবে চেক করা যায় না।

খ) বাংলা গ্রামারের কমান্ড কাজ করে না।

গ) বাংলায় অটো হাইফেন কাজ করে না।

ঘ) বাংলার ক্ষেত্রে অটোকারেক্ট করা যায় না।

ঙ) বাংলা ডিকশনারির মাধ্যমে স্পীল চেক করা যায় না। 

12.9.22

মনিটর কী? মনিটর কাকে বলে? মনিটর কত প্রকার ও কি কি

মনিটর কী মনিটর কাকে বলে ? মনিটর কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ মনিটর কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ণ আউটপুট ডিভাইস। এটি হচ্ছে তথ্য দেখানোর মাধ্যম। টেলিভিশনের মত দেখতে কম্পিউটার এর সাথে যুক্ত ডিভাইসটিকে মনিটর বলে।মনিটর 20 ইঞ্চি থেকে শুরু করে 20 ইঞ্চি হতে পারে। আর মনিটর সাদা, কালো, রঙিন উভয় ধরণের হতে পারে। সাদা-কালো মনিটরকে মনোক্রম আর রঙিন মনিটরকে RGB মনিটর বলে

 

মনিটর ভিজিএ ক্যাবলের (VGA Cable) মাধ্যমে কম্পিউটারের সিপিইউ এর সাথে যুক্ত করা হয়ে থাকে। এই ভিজিএ ক্যাবলের মাধ্যমে ছবি, ভিডিও ইত্যাদি কম্পিউটারের সিপিইউ হতে মনিটরে প্রবেশ করে পর্দায় দেখানো হয়ে থাকে।

 

মনিটর কত প্রকার?

উত্তরঃ মনিটর প্রধানত 2 প্রকার: যেমন-

ক)  ফ্লাট প্যানেল মনিটর (Flat Panel Monitor)




খ)  ক্যাথড রে টিউব



পিকচার টিউবের উপর এবং ছবি দেখার মানের উপর মনিটর সাধারণ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন-

1.CRT Monitor

2.    *  LCD Monitor

3. LED Monitor

1. CRT Monitor  (সিআরটি মনিটর) : CRT = Cathode Ray Tube . যে মনিটর পিছন দিকে লম্বা থাকে সেটিই সিআরটি মনিটর।এই মনিটরের ভিতর পিছনের দিকে লম্বা টিউব থাকে। এটাই ক্যাথড রে টিউব।

2. LCD Monitor (এলসিডি মনিটর): LCD = Liquid Crystal Display. এই শ্রেণীর মনিটর সাধারণ চ্যাপ্টা মনিটর এবং এই মনিটরের এক পাশ থেকে তাকালে ছবি নেগেটিভ দেখায়।

3. LED Monitor (এলইডি মনিটর: LED = Light Emitting Diode. এই শ্রেণী মনিটর সবচেয়ে ভাল কারণ এই মনিটরের পার্শ্ব থেকে তাকালেও নেগেটিভ দেখা যায় না। এর ভিডিওর কোয়ালিটি সবচেয়ে ভাল।

 

পরিশেষঃ আশা করি মনিটর সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছেন। ভাল লাগলে ফেসবুকে, ট্যুয়েটারে শেয়ার করে অন্যদের পড়ার সুযোগ করে দিন। ধন্যবাদ।  

8.9.22

প্রিন্টার কী? অথবা প্রিন্টার কাকে বলে

প্রিন্টার কী? অথবা প্রিন্টার কাকে বলে? প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি? আলোচনা কর।

বিস্তারিত জানুন

উত্তরঃ যে যন্ত্রের মাধ্যমে কম্পিউটারের সিপিইউ কর্তৃক প্রদানকৃত প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল কাগজে ছাপানো যায় তাকে প্রিন্টার বলে। প্রিন্টার বহুল ব্যবহার করা একটি আউটপুট ডিভাইস। যে লেখা ছাপানোর প্রয়োজন সেটা কমান্ড দিলে প্রিন্টারের মাধ্যমে প্রিন্ট হয়ে বের হয়।

ইপসন পিন্টার ঃ ছবিতে ক্লিক করে বিস্তারিত দেখুন

প্রিন্টার কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ প্রিন্টার প্রধানত দুই প্রকার। যেমন- ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার ও নন ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার। ইম্প্যাক্ট পিন্টার আবার দুই প্রকার। যেমন-

1.লাইন প্রিন্টার

2. সিরিয়াল প্রিন্টার

লাইন প্রেন্টার দুই প্রকারঃ যেমন-

1.    চেইন প্রিন্টার

2. সিরিয়াল প্রিন্টার

সিরিয়াল প্রিন্টার আবার দুই প্রকার। যেমন-

1.    ডটম্যাট্রিক্স প্রিন্টার

2.   ডেইজি হুইল পিন্টার

নন ইম্প্যাক্ট প্রিন্টার আবার চার প্রকার। যেমন-

1.    থার্মাল প্রিন্টার 2. স্থির বৈদ্যুতিক প্রিন্টার 3. ইঙ্কজেট প্রিন্টার 4. লেজার প্রিন্টার

কোন কোম্পানীর প্রিন্টার ভাল?

বাজারে বিভিন্ন ধরণের প্রিন্টার পাওয়া যায় এবং এগুলির দাম ও অনেক হয়ে থাকে। তবে আমি বিগত প্রায় 7 বছর ধরে প্রিন্টার ব্যবহার করে যা বুঝলাম তাতে Epson Printer ব্যবহার করে ভাল সার্ভিস পেয়েছি। আমি Epson L130 প্রিন্টার ব্যবহার করে থাকি। 

2017 সালের ডিসেম্বর থেকে 2022 সালের সেপেম্বর সময় অবধি এই প্রিন্টার ব্যবহার করছি। এর মাঝে কি সমস্যা দেখা দিলেও মেজর কোন সমস্যা দেখা দেয়নি ইনশাল্লাহ। তাই এটি একটি ভাল মানের প্রিন্টার।

এছাড়াও বাজারে আরো বিভিন্ন ধরণের প্রিন্টার পাওয়া যায়।


যেমন-

1. HP Printer

2. Brother Printer

3.Canon Printer ইত্যাদি।

4.9.22

মাউস কী - মাউস কে আবিষ্কার করেন

মাউস কী (Mouse)? মাউস কে আবিষ্কার করেন?

চিকন লম্বা তার দিয়ে ইঁদুরের মত দেখতে ছোট্ট যন্ত্রটি হলো মাউস (Mouse)। যা দিয়ে কম্পিউটারে ইনপুট দেওয়া যায় এবং দ্রুত গতিতে কাজ করা যায়। মাউসকে তাই কম্পিউটারের একটি জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস বলা হয়মাউস সমতল কোন বস্তুর উপর বা প্যাডের উপর রেখে নাড়াচাড়া করলে মনিটরে তীর চিহ্ন বা অন্যকোন চিহ্নের মত একটি চিহ্ন নড়াচড়া করে। একে মাউস পয়েন্টার বলে। 
সুন্দর ডিজাইনের এবং কম দামের একটি মাউস
মাউসের দুই পার্শ্বে দুইটি বাটন থাকে। একটি হলো ডান বাটন অন্যটি হলো বাম বাটন। এই বাটন গুলি দিয়েই দ্রুত কাজ করা যায়। এটা দিয়ে বিভিন্ন অপশনে ক্লিক (Click) দিয়ে বিভিন্ন কাজ করা যায়।
A4Tech Mouse এর লিংক A4Tech Mouse এর লিংক A4Tech Keyboard এর লিংক
A4Tech Headphone
মাউস কে আবিষ্কার করেন ? ডগলাশ এঞ্জেলবার্ট মাউস আবিষ্কার করেন। 1984 সালে এঞ্জেলবার্ট মাউস আবিষ্কার করেন। সর্বপ্রথম ম্যাকিনটোশ কম্পিউটারে মাউস ব্যবহার করে। কিন্তু এই মাউস মাউসের বাটন ছিল একটি। পরে আইবিএম কোম্পানী দুই বাটনের মাউস তৈরি করে। 


[একটি ভাল মানের কম্পিউটার কিনতে কত লাগে? বিস্তারিত ]আউটপুট ডিভাইস সম্পর্কে জানুন এর পরে তিনটি বাটনের মাউসের কাজ চালু হয়। কিন্তু এটি দুই বাটনের মাঝে একটি হুইল (Wheel) বা চাকা। এটি ঘুরিয়ে পেজের উপরে নিচে যাওয়া ইত্যাদি কাজ করা যায়।

কোন কোম্পানীর মাউস সবচেয়ে বেশি ভাল? কোন কোম্পানীর মাউস কিনবো? 

উত্তরঃ  আমার বিগত ৭ বছরের অভিজ্ঞতায় আমি জানি যে, A4Tech Mouse (এফোরটেক মাউস) সবচেয়ে ভাল। এটা সহজে নষ্ট হয় না। আমি একজন কম্পিউটার প্রশিক্ষক। আমি গত 7 বছর ধরে নিজের প্রয়োজনে প্রায় 10টি A4Tech Mouse (এফোরটেক মাউস) কিনেছি। তার মধ্যে  দুটি মাত্র নষ্ট হয়েছে। আর একটি কেনার পরও নস্ট বের হয়েছে। বাকি গুলি এখানো কার্যকর আছে। সুতরাং আমি ব্যক্তিগতভাবে A4Tech Mouse  (এফোরটেক মাউস) কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকি। আর A4Tech Keyboard (এফোরটেক কীবোর্ড) কেনার পরামর্শ দিয়ে থাকি। আমার ঘরে অন্য কোন কোম্পানীর মাউস কীবোর্ড ব্যবহার করি না। 
“মাউস কত প্রকার ও কী কী”? আমরা জানবো মাউস কত প্রকার:-  মাউস ৫ প্রকার। যেমন-  ১. ওয়্যার্ড মাউস বা তার যুক্ত মাউস (Wired Mouse) ২. ওয়্যারলেস মাউস বা তার ছাড়া মাউস। (Wireless Mouse) ৩. মেকানিক্যাল মাউস (Mechanical Mouse)৪. ট্রাকবল মাউস (Trackboll Mouse) ৫. অপটিক্যাল মাউস (Optical Mouse)
বিভিন্ন প্রকার মাউসের বিবরণঃ  ১. ওয়্যার্ড মাউস বা তার যুক্ত মাউস (Wired Mouse):  এই শ্রেণীর মাউস সাধারণত তার যুক্ত মাউস। নিচের চিত্রে তারযুক্ত মাউসের ছবি দেওয়া আছে।  ওয়্যার্ড মাউস বা তার যুক্ত মাউস (Wired Mouse)
২.  ওয়্যারলেস মাউস বা তার ছাড়া মাউস। (Wireless Mouse):  এই শ্রেণীর মাউস সাধারণত তার ছাড়া মাউস। “ ওয়্যার্ড মাউস বা তার যুক্ত মাউস (Wired Mouse”) এর ক্ষেত্রে  তার দিয়ে কানেশন করতে হয়। কিন্তু ওয়্যারলেস মাউসের ক্ষেত্রে কোন প্রকার তার যুক্ত করতে হয় না। ওয়াই-ফাই  ডিভাইস(Wi-Fi Device) এর মাধ্যমে দূরে থেকে কট্রোল করা যায়। 
ওয়্যারলেস মাউস বা তার ছাড়া মাউস। (Wireless Mouse) ৩. মেকানিক্যাল মাউস (Mechanical Mouse):  মেকানিক্যাল মাউস (Mechanical Mouse) এর মধ্যে একটি বল থাকে। এই বল উপরে নিচে ডানে বামে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে কাজ করা হয়।

৪. অপটিক্যাল মাউস (Optical Mouse):  অপটিক্যাল মাউস (Optical Mouse): অপটিক্যাল মাউসের ক্ষেত্রে এই মাউস অপটিক্যাল লাইটের মাধ্যমে কাজ করে থাকে। তাই এটাকে অপটিক্যাল মাউস বলে। ৫. ট্রাকবল মাউস (Trackboll Mouse):  ট্রাকবল মাউস (Trackboll Mouse) এ একটি বলের মত থাকে। উক্ত বলটি নাড়াচাড়া করে কাজ করা হয়। 

FAQ: ১. মাউসকে কেন ইনপুট ডিভাইস বলা হয়?     
উত্তরঃ মাউসকে ইনপুট ডিভাইস বলার কারণ হলো - মাউস দ্বারা কম্পিউটারের ভিতরে প্রয়োজনী নিদের্শ কম্পিউটারের ভিতরে ইনপুট বা প্রবেশ করা হলো তাই মাউসকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়। 
২. মাউস পয়েন্টার কাকে বলে?  
উত্তরঃ মাউস নাড়াচাড়া করলে কম্পিউটারের পর্দায় তীর চিহ্ন বা অন্য কোন চিহ্নের মত নড়াচড়া করে তাকে মাউস পয়েন্টার বলা হয়।  
৩. মাউস প্যাড কাকে বলে?  
উত্তরঃ মাউস যে প্যাডের উপর রেখে কাজ করা হয় সেই প্যাডকে মাউস প্যাড বলা হয়। 
 ৪. মাউস কত প্রকার ও কি কি? 
উত্তরঃ মাউস ৫ প্রকার। যেমন- ওয়্যার্ড মাউস, ওয়্যারলেস মাউস, মেকানিক্যাল মাউস, অপটিক্যাল মাউস, ট্যাকবল মাউস।  
৫. বাজারের কোন মাউসটি সবচেয়ে দামে কম ও বেশিদিন টেকসই ?  উত্তরঃ আমার বিগত ৮ বছরের বেশি সময় ধরে অভিজ্ঞতায় বলতে পারি A4tech Mouse (এফোরটেক) মাউসটি সবচেয়ে ভাল। দামে কম এবং টেকসই। আমি যে মাউসটি দিয়ে এই লেখা লিখছি সেই মাউসটির বয়স ৮ (আট) বছরেরও বেশি বয়স হয়েছে।   দারুণ দারুণ কীবোর্ড কমান্ড জেনে নিন 
কম্পিউটার বিষয়ে পরীক্ষার প্রশ্ন উত্তরের জন্য ভিজিট করুন


1.9.22

কম্পিউটার প্রশ্ন উত্তর

কম্পিউটার প্রশ্ন উত্তরঃ

1. কম্পিউটার কী? [পরীক্ষা – 2011, 2012, 2013]

উত্তরঃ কম্পিউটার একটি বৈদ্যুতিক স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র। ইহা একটি গণনাকারী যন্ত্র। তবে বর্তমানে বহু ক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তথ্য প্রক্রিয়াকরণ, পরিমার্জন, সংযোজন, সংশোধন, তথ্য আদান-প্রদান ইত্যাদি কাজ করা যায়।

2. আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? কম্পিউটারের জনক কে? [পরীক্ষা - 2011]

চালর্স ব্যাবেজ (Charles Babbage)

3. চালর্স ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয় কেন? [পরীক্ষা - 2017]

উত্তরঃ চালর্স ব্যাবেজ ১৮৩৩ সালে এ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিন (Analytical Engine) নামক একটি যান্ত্রিক কম্পিউটার বা মেকানিক্যাল কম্পিউটার। কিন্তু তার কম্পিউটারটি পূর্ণ করতে পারেন নাই। পরবর্তীতে সেই ভিত্তিতেই বিজ্ঞান হার্ড ওয়ার্ড এইচ আইকেন তার ধারণা থেকে প্রথম কম্পিউটার তৈরি করেন। যেহেতু কম্পিউটারের মেইন অংশ ও মুল ভিত্তিগুলি চালর্স ব্যাবেজ (Charles Babbage) তৈরি করে যান তাই চালর্স ব্যাবেজকেই কম্পিউটারের জনক বলা হয়।

4. ENIAC এর Abbreviation বা পূর্ণ রুপ কী? [পরীক্ষা – 2017, 2018]

ENIAC = Electrical Numerical Integrator and Calculator.

5. পৃথিবীতে সর্ব প্রথম কম্পিউটারের প্রোগ্রাম (Program) কে তৈরি করেন? বা কম্পিউটারের প্রথম

প্রগ্রামার কে? [পরীক্ষা - 2011]

উত্তরঃ লেডি অগাষ্টা।

6. কম্পিউটারের প্রথম স্মৃতি প্রধানত কত প্রকার ও কি কি? [পরীক্ষা- জুন - 2013]

উত্তরঃ Memory বা স্মৃতি 1. প্রাইমারি মেমরি (Primary Memory

7. র‌্যাম কী? (RAM) কী? বা RAM এর পূর্ণরুপ কী? বা RAM এর পূর্ণনাম লিখ।বা RAM এর পূর্ণরুপ লিখ। [পরীক্ষা-. 2011, 13]

RAM = Random Access Memory. RAM একটি অস্থায়ী মেমরি। কম্পিউটার বন্ধ করতে র‌্যামে সংরক্ষিত তথ্য মুছে যায়। তাই একে অস্থায়ী মেমরি বা অস্থায়ী স্মৃতি বলা হয়ে থাকে।

8. রম কী? (ROM) কী? বা ROM এর পূর্ণরুপ কী? বা ROM এর পূর্ণনাম লিখ।বা ROM এর পূর্ণরুপ লিখ। [পরীক্ষা- 2011, 13]

উত্তরঃ ROM = Read Only Memory. ROM একটি স্থায়ী স্মৃতি। ROM কম্পিউটার বন্ধ করলেও ROM সংরক্ষিত ডাটা বা তথ্য মুছে যায় না। এই জন্য একে স্থায়ী মেমরি বলা হয়।

9. কয়েকটি হার্ডওয়্যারের নাম লিখঃ [পরীক্ষা - 2011]

উত্তরঃ 

1. Mouse 

2. Monitor 

3. Keyboard      

4. Hard Disk, 

5. CPU Box 

6. UPS ইত্যাদি।


মনিটর (Monitor) কাকে বলে?



উত্তরঃ কম্পিউটারের কাজ কর্মকে প্রদর্শনের জন্য যে পর্দা ব্যবহার করা হয় তাকে মনিটর (Monitor) >বলে।

31.8.22

একটি ভাল মানের কম্পিউটার কিনতে কত টাকা লাগে?

একটি ভাল মানের কম্পিউটার কিনতে কত টাকা লাগে?





অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করেন, ভাই, একটি ভাল মানের কম্পিউটার কিনতে কত লাগে? বা একটি কম্পিউটার কিনতে কত টাকা লাগে? তাই এই পোষ্টটি তৈরি করলাম যাতে আপনারা সহজে বুঝতে পারেন আপনি কি কি জিনিস দিয়ে ভাল মানের একটি কম্পিউটার বানিয়ে নিতে পারেন। এ ব্যাপারে সুন্দর একটি আইডিয়া দেওয়ার জন্য নিচের চার্টটি তৈরি করলাম। আশা করি আপনি এতে উপকৃত হতে পারেন। আর আরো বিস্তারিত তথ্য জানতে নিচের আমাদের সাথে যোগাযোগ করেও আরো প্রয়োজনীয় তথ্যাদি জানতে পারেন। আমাদের ফেসবুক পেজ আরো জানুন

26.8.22

কম্পিউটার কত প্রকার ও কি কি

কম্পিউটার কত প্রকার ও কি কি? উত্তরঃ কাজের ধরণ, প্রকৃতি এবং ডাটা প্রক্রিয়াকরণ এর ভিত্তিতে কম্পিউটার তিন প্রকার। যেমন- 1। এনালগ কম্পিউটার। 2। ডিজিটাল কম্পিউটার। 3। হাইব্রিজ কম্পিউটার।
1। এনালগ কম্পিউটার (Analog Computer) : ইংরেজি শব্দ Analogy থেকে Analog কথাটি এসেছে। Analog কথাটির অর্থ হচ্ছে সাদৃশ্য। চাপ, তাপ, তরল প্রবাহ ইত্যাদি পরিবর্তনশীল ডাটার জন্য সৃষ্ট বৈদ্যুতিক তরঙ্গ পরিমাপ Analog কম্পিউটার এর কাজ পরিচালিত হয়। আর এর সম্পাদিত ফলাফল কাঁটা বা মিটার দ্বারা প্রকার করে থাকে। যেমন- পেট্রোল পাম্পের জ্বালানি সরবরাহ এবং মূল্য নির্ণয়ের কাজ, মহাকাশ যান, বিমান, গাড়ির ক্ষেত্রে গতিবেগ, পরিমাপ, অবস্থা ইত্যাদির পরিমাপ বা নির্ণয়ের কাজ এনালগ কম্পিউটার দ্বারা করা হয়ে থাকে। চিত্র : কম্পিউটার কত প্রকার ও কি কি? 2। ডিজিটাল কম্পিউটার (Digital Computer): ইংরেজি শব্দ ডিজিট হতে ডিজিটাল কথাটি এসেছে। মূলত ডিজিটাল কম্পিউটারে সংখ্যা, বর্ণ, প্রতীক, সাংকেতিক চিহ্ন, প্র্রতীক ইত্যাদি ইনপুট (Input) হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ডিজিটাল কম্পিউটার 0 (শূন্য) ও 1 (এক) এ দুইটি বাইনারি ডিজিট দিয়ে সব ধরণের কাজ প্রক্রিয়া করণ করা হয়ে থাকে। তাছাড়া ডিজিটাল কম্পিউটার খুবই ভূল মুক্ত ও সূক্ষ্ণভাবে ফলাফল প্রদান করে থাকে। 3। হাইব্রিড কম্পিউটার (Hybrid Computer): Analog Computer ও Digital Computer এই দুই প্রকার কম্পিউটারের সমন্বয়ে তৈরি করা কম্পিউটারকে হাইব্রিড কম্পিউটার বলে। হাসপাতারেল ইনটেনসিভ কেয়ারে এ শ্রেণীর কম্পিউটার ব্যবহ্ত হয় । এ ক্ষেত্রে অ্যানালগ অংশ রোগিদের রক্ত চাপ হৃদযন্তের ক্রিয়া,শ রীরের তাপমাত্রা ইত্যাদি উপাত্ত গ্রহণ করে এবং ডিজিটাল অংশ ব্যবহার করে যথাযোগ্য সংখ্যা, সংকেত ইত্যাদি রুপান্তর করে ডিজিটাল অংশে প্রেরণ করে। আর এই ডিজিটাল অংশের দ্বারা রোগির অবস্থা কি রুপ তা প্রকাশ করা হয়। আকার ও কাজ করার ক্ষমতার ভিত্তিতে কম্পিউটার চার প্রকার। 1। সুপার কম্পিউটার ( Super Computer )

2। মেইন ফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer)

3। মিনি কম্পিউটার (Mini Computer) 4। মাইক্রো কম্পিউটার।
1। সুপার কম্পিউটার (Super Computer): পৃথিবীতে সবচেয়ে শক্তিশালী, ব্যয়বহুল, সবচেয়ে দ্রুত গতি সম্পন্ন কম্পিউটার হলো সুপার কম্পিউটার। আকারে সবচেয়ে বড় আকারের এই কম্পিউটারের কাজ করার ক্ষমতা, প্রক্রিয়াকরণের গতি, ডাটা সংরক্ষণের গতি অবিশ্বাস্য রকমের হয়ে থাকে। সূক্ষ্ণ গবেষণা, জঙ্গী বিমান, ক্ষেপনাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ গবেশনা, পরমাণু চুল্লি, বিশাল তথ্য ভান্ডার ইত্যাদি ক্ষেত্রে সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। Cray – I, Cyber 205 ইত্যাদি হলো সুপার কম্পিউটারের উদাহরণ। 2। মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer) : মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer) বড় ধরণের কম্পিউটার। এই কম্পিউটারের সাথে অনেক গুলি ছোট কম্পিউটার যুক্ত করে এক সাথে শতাধিক লোক কাজ করতে পারে। ব্যাংক, বীমা, অর্থলগ্নী প্রতিষ্ঠান, বৈজ্ঞানিক প্রতিষ্ঠানের কাজের জন্য মেইন ফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। 3। মিনি কম্পিউটার (Mini Computer) : মেইনফ্রেম কম্পিউটার (Mainframe Computer) কম্পিউটারের চাইতে ছোট আকারের কম্পিউটারে এক সাথে অনেক ‍গুলি অপারেটর কাজ করতে পারে। শিল্প প্রতিষ্ঠান, ব্যাংকিং ইত্যাদি ক্ষেত্রে মিনি কম্পিউটার (Mini Computer) ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 4। মাইক্রো কম্পিউটার (Micro Computer): মাইক্রো কম্পিউটার (Micro Computer) কে পার্সনাল কম্পিউটার ও বলা হয়। এই ধরণের কম্পিউটার সাধারণত মাইক্রো প্রসেসর দিয়ে তৈরি করা হয়ে থাকে। মাইক্রো কম্পিউটার আকারে ছোট, দামে কম, বহনে সহজ। মোট কথা আমরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যে সাধারণ কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি এই কম্পিউটার গুলিই হলো মাইক্রো কম্পিউটার। অফিস-আদালতের কাছে, ব্যবসায়িক কাজে, ব্যক্তিগত প্রয়োজনে, বিনোদনমূলক কাজে এই শ্রেণী Microcomputer ব্যবহার করা হয়ে থাকে। পরিশেষ (Conclusion): আশা করি এই তথ্যের মাধ্যমে কম্পিউটারের প্রকারভেদ ও কাজের ধরণ সম্পর্কে আপনার ধারণা স্পষ্ট হয়েছে। আমাদের ওয়েবসাইটের অন্যান্য পেজের মাধ্যমে আরো দারুণ দারুণ তথ্য পেতে পারেন। আর শেয়ার করে অন্যদের পড়ার সুযোগ করে দিন।

27.6.22

কম্পিউটার কিনতে কত লাগে

একটি ভাল মানের কম্পিউটার বানাতে কত টাকা খরচ হয়? বর্তমান যুগ হচ্ছে কম্পিউটারের যুগ। তাই কম্পিউটার শেখা প্রত্যেক শিক্ষিত মানুষের জন্য জরুরী। তাছাড়া আজ কাল কম্পিউটার দক্ষতা ছাড়া ভাল চাকরি পাওয়াও কঠিন। আমি একজন কম্পিউটার শিক্ষক। আমার কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে এসে আমাকে অনেকে বলে, ইস! কম্পিউটার না জানার কারণে আমার ভাল চাকরির সুযোগ হাত ছাড়া হয়ে গেল।

অনেকে পড়াশোনা করার সময় বা পড়াশোনা শেষ করার পর ফ্রি টাইমে কম্পিউটার শিখে না। কম্পিউটার না শিখে সময় নস্ট করে ফেলে। আর হঠাৎ চাকরির অফার আসে তখন আমার কাছে এসে বলে, তিন দিনের মধ্যে কম্পিউটার শিখিয়ে দিতে হবে। আচ্চা বলুন, তিন মাস কিংবা ছয় মাসের ট্রেনিং কি দিন দিনে দেওয়া সম্ভব? যাই হোক এবার আসি আসল কথায়, কম্পিউটার বানাতে গেলে কমপক্ষে 13000 টাকা থেকে শুরু করে লাখ লাখ টাকা অবধি দিয়ে বানানো যায়। প্রশ্ন হলো আপনার বাজেট কত? আপনি কি কি কাজ করতে চান? এখন ধরুন, আপনি বাড়িতে একটি কম্পিউটার কিনতে চান। কম্পিউটার শেখার জন্য বা বা হাউস করে একটু কিনতে চান। আর আপনার বাজেট কম। তাহলে নিচের নিয়মে তৈরি করতে পারেন। বিবরণ পরিমাণ দর মোট টাকা চায়না ডিডিআর3 মাদারবোর্ড 1টি 2000/- কোর i3 প্রসেসর 1টি 2200/- ডিডিআর3 র‌্যাম 4জিবি 2টি 1800/- হাডডিস্ক 250 জিবি 1টি 1114/- ক্যাসিং 1টি 1200/- ডিভিড 1টি 2340/- A4 Tech কীবোর্ড 1টি 850/- A4 Tech মাউস 1টি 390/- চায়না মনিটর 1টি 8,000/- কম দামের একটি হেডফোন 1টি 500/- অথবা কমদামের  ছোট একটি স্পিকার 1টি 400/- মোট বিশ হাজার টাকা প্রায় 20,794/- নোটঃ 1. আপনি এখানে ডিভিডি যদি না কিনেন তাহলে সেখানে 1500 টাকা বেচে যাবে। কারণ, ডিভিডি জরুরী না। এটা উইন্ডোজ দেওয়ার সময় লাগে শুধু। বা কম্পিউটারে সফটওয়্যার দেওয়ার সময় লাগে শুধু। এটা কোন কম্পিউটার সার্ভিস সেন্টারে গিয়ে 200 – 400 টাকা দিয়ে করিয়ে নিতে পারেন। আর উইন্ডোজ প্রতিদিন দিতে হয় না। কয়েক মাস পর বা বছর পর দিতে হয়। ব্যবহারের উপর। 2. কীবোর্ড ও মাউস অবশ্যই A4 Tech এর নিবেন। কারণ, এগুলি সবচেয়ে বেশি টেকসই হয়। আমার 5টি কম্পিউটারের সবগুলিতে A4 Tech কীবোর্ড ও মাউস ব্যবহার করি।
  Motherboard price   Processor Price RAM Latest Price Hard Latest Price Disk Keyboard Price Mouse Price Monitor Price DVD Writer Price আগামীতে আরো অন্যান্য দামের কম্পিউটারের কনফিগারেশন তৈরি করা হবে ইনশাল্লাহ।  ধন্যবাদ পড়ার জন্য। সুপার কম্পিউটার কাকে বলে? সুপার কম্পিউটারের কাজ কি কি? বিস্তারিত হাই-ব্রিড  কম্পিউটার কি? এর কাজ কি কি? 

10.4.22

সুপার কম্পিউটার কি?

সুপার কম্পিউটার কাকে বলে ? সুপার কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহার করা হয়?



উত্তরঃ বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগুতি, সবচেয়ে ব্যয়বহুল এবং সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার হলো সুপার কম্পিউটার। এই কম্পিউটার আকারের দিক দিয়ে সব চেয়ে বড় কম্পিউটার। আরো জেনে রাখা ভাল যে, এই কম্পিউটারের গতি, কাজ করার ক্ষমতা, তথ্য প্রকিয়ার গতি অবিশ্বাস্য।  
Details 
সুপার কম্পিউটার কি কি কাজে ব্যবহৃত হয়?

সুপার কমপিউটার বিভিন্ন জরুরী ও গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। নিচে সুপার কম্পিউটারের ব্যবহার তুলে ধরা হলো-

1.বিপুল পরিমাণে তথ্য সংরক্ষণের জন্য সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 2. বিপুল পরিমাণে তথ্য বিশ্লেষণের জন্য সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 3. জঙ্গী বিমানের ক্ষেত্রেও সুপার কম্পিউটারব্যবহার করা হয়ে থাকে।

4.ক্ষেপনাস্ত্র নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 5.নভোযান তথা মহাকাশ গবেষণার ক্ষেত্রে সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। 6.পরমাণু চুল্লির ক্ষেত্রেও সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সুপার কম্পিউটারের নামঃ নিচে দুটি সুপার কম্পিউটারের নাম উল্লেখ করা হলোঃ 1.CRAY-I, 2. CYBER 205 ইত্যাদি হলো সুপার কম্পিউটারের উদাহরণ

Hy-brid Computer

"কম্পিউটার কাকে বলে" হাইব্রিড কম্পিউটার কাকে বলে? হাইব্রিড কম্পিউটার কি কি কাকে ব্যবহৃত হয়? উত্তরঃ এ্যানালগ কম্পিউটার এবং ডিজিটাল কম্পিউটার মিলে তৈরি করা হয় হাইব্রিড কম্পিউটার (Hy-brid Computer) । মানে দুইটি কম্পিউটার প্রযুক্তি একত্র হাইব্রিড কম্পিউটার তৈরি করা হয়ে থাকে। কম্পিউটার কাকে বলে বিস্তারিত জেনে নিন
অর্থ্যাৎ এ্যানালগ কম্পিউটারের মাধ্যমে তথ্য উপাত্ত গ্রহণ করে তা ডিজিটাল পদ্ধতিতে কাজ সম্পাদন শেষে বা প্রক্রিয়াকরণের পর ফলাফল প্রদান করা হয়। উদাহরণ হিসেবে ধরা যেতে পারে – হাসপাতালের কোন রোগীর রক্ত চাপ, হৃদরোগীর ক্রিয়া ইত্যাদি উপাত্ত কম্পিউটারের এ্যানালগ অংশের সাহায্যে গ্রহণ করে তা ডিজিটাল অংশের মাধ্যমে ফলাফল প্রদর্শন করা হয়। এটাই হলো হাইব্রিড কম্পিউটার সিস্টেম। হাইব্রিড কম্পিউটারের ব্যবহার উল্লেখ করা হলেঃ 1. কারিগরি ও বৈদ্যুতিক জটিল ও কঠিন সমস্যার সমাধান খুব সহজে ও অতি দ্রুত গতিতে সমাধান করা যায়। 2. পরীক্ষাগারে ঔষধের মান নিয়ন্ত্রণ, পরমানুর গঠন ইত্যাদি ক্ষেত্রে হাইব্রিড কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়। 3. রাসায়নিক দ্রব্যাদির গুণগত মান, দূরপাল্লার আকাশ যানের চালকের প্রশিক্ষণের কাজেও এটি ব্যবহার করা হয়। 4. এটি হাসপাতালের ইনসেনটিভ কেয়ারেও এই শ্রেণীর কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

8.4.22

মাইক্রো প্রসেসর কি?

মাইক্রো প্রসেসর কি?
উত্তরঃ মাইক্রো প্রসেসর বলতে বুঝায় আংশিক ভাবে বিদ্যুৎ চলাচল করতে পারে এমন সকল বস্তু দ্বারা যে বর্তনী তৈরি হয় তাকে আই.সি বলে। IC = Integrated Circuit বলেন। এই আই. সি দিয়ে যে সার্কিট তৈরি হয় তাকে চিপ বলে। অন্য দিকে ট্রানজিষ্টর, ক্যাপাসিটর, ডায়েড, রেজিস্ট্যান্স সিলিকন চিপের অভ্যান্তরীন সংযোগের অসংখ্য ইলেক্ট্রনিক সার্কিটের সমন্বয়ে মাইক্রো প্রসেসর (Microprocessor) গঠন করা হয়ে থাকে। কেন্দ্রিয়া প্রকিয়াকরণ অংশ এবং গাণিতিক অংশের কাজ করাই হলো মাইক্রো প্রোসেসরের কাজ। তাছাড়া এই মাইক্রোপ্রসেসকে কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশও বলা হয়। তা কম্পিউটারের চালিকা শক্তি বা কম্পিউটার মস্তিষ্কও বলা হয়ে থাকে। মাইক্রো প্রোসেসরের বৈশিষ্ট্যঃ

মাইক্রো কম্পিউটারের প্রোগ্রাম নির্বাহের প্রধান অংশ। গাণিতিক যুক্তি ও যুক্তি ক্ষমতা সম্পন্ন ১টি বৃহৎ বর্তনী। মাইক্রো প্রোসেসরকে মানুষের মস্তিষ্কের সাথে তুলনা করা হয়ে থাকে।

6.4.22

Input Device Device Input

ইনপুট ডিভাইস কাকে বলে ( What is input Device )?

Details:

উত্তরঃ কম্পিউটারকে ডাটা নির্দেশনা প্রদানের জন্য যে সকল যন্ত্র বা যন্ত্রাংশ ব্যবহৃত হয়, সেগুলিকে ইনপুট ডিভাইস (Input Device) বলে। কম্পিউটারে আসলে ইনপুট ডিভাইস হিসাবে ব্যবহার হয়ে থাকে নিচে উল্লেখ করা হলো। 

1. স্ক্যানার (Scanner)   

2. কীবোর্ড (Keyboard) and মাউস (Mouse)


3. Barcode Scanner  



     

 4. 4. CD/DVD   

      5. Pen Drive 

      6. ওমআর (OMR)

p      7. ওসিআর (OCR)

p        8.ফ্লপি ডিস্ক (Floppy Disk)

p        9. এমআইসিআর (MICR)

p        10. ডিজিটাইজার (Digitizer)

p        11. লাইটপেন (Light Pen ইত্যাদি।

মূলত এসব ডিভাইস দিয়ে কম্পিউটারের ভিতরে ডাটা বা তথ্যাদি প্রবেশ করানো হয়। এই জন্য এই গুলিকে ইনপুট ডিভাইস বলা হয়ে থাকে।




 

কম্পিউটারের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ডিভাইস সম্পর্কে জানতে ভিজিট করুন।

অপটিক্যাল ফাইবার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন। 

আমাদের ফেসবুক গ্রুপে ভিজিট করুন

Ads





আপনার জন্য আকর্ষণীয় 
ডিজাইনের ল্যাপটপ টেবিল।